ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায় - M.A IT FIRM

ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায়

ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি আমরা কম বেশি সবাই শুনেছি। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৭ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে। এর মাঝে কি সবাই সফল হচ্ছে এমনটি নয় আমরা হরহামেশা শুনে থাকি ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করছে আমরা শুধু সেই মানুষগুলোর গল্প শুনে থাকি যারা সফল হয়েছে। এর মাঝেও অগণিত ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা এখনো পর্যন্ত সফল হতে পারেনি। হয়তো তাদের মাঝে কেউ কেউ এই পেশাটাকে ছেড়ে দিয়েছে আবার কেউ কেউ ধরে রেখেছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায়

 ফ্রিল্যান্সিং করে সফল হওয়ার প্রধান কারণ হলো ধৈর্য আপনি যদি যথেষ্ট পরিমাণ ধৈর্যশীল ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য। আর যদি আপনি ধৈর্যশীল ব্যক্তি না হন তাহলে আমি বলব ফ্রিল্যান্সার পেশাটা আপনার জন্য নয়। কেননা এখানে একদিন দুইদিন ছয় মাস এক বছরে কিছুই হয় না পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় ব্যয় করতে হয় তবে এখান থেকে একটি ভালো বেনিফিট অর্জন করা যায়।

পেজ সূচিপত্র: ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায়

  • ভূমিকা
  • ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে কি বুঝায়
  • ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কাকে বলে
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কি
  • ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায়
  • উপসংহার


ভূমিকা

ফ্রিল্যান্সিং এর একটি চ্যাপ্টার হল ডিজিটাল মার্কেটিং। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সার বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর বেশি ঝুকছে। কেননা ডিজিটাল মার্কেটিং কাজটি সবচাইতে সহজলভ্য বলে মনে হয়। আমরা সবাই কমবেশি সোশ্যাল মিডিয়ার সঙ্গে পরিচিত রয়েছি আর এই সোশ্যাল মিডিয়ার সঙ্গে পরিচিত থাকার কারণে ডিজিটাল মার্কেটিং এ দক্ষতা বাড়ানো সহজ হয়।কেননা ডিজিটাল মার্কেটিং এর বেশিরভাগ কাজেই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে করা হয়।

 যেমন, ফেসবুক,টুইটার,ইন্সটাগ্রাম, লিংকদিন,প্রিন্টারেস্ট, ইত্যাদি। এ সকল সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলোতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ বেশি করা হয়। আরো রয়েছে নানা রকম ওয়েবসাইট যে সকল ওয়েবসাইট গুলোতে আমরা প্রতিনিয়ত ঘুরে বেড়াই এ সকল ওয়েবসাইট গুলোতে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কাজ এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

আরো পড়ুন: বর্তমানে বাংলাদেশের মাথাপিছু ঋণ কত এবং এটা কিভাবে হলো

ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে কি বুঝায়

ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে কি বুঝায়




ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে কি বুঝায়, ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে আমরা বুঝি কোন পণ্য বা দোকান বা কোন প্রতিষ্ঠান কে অনলাইনের মাধ্যমে পরিচালনা করা বা এগুলোর বেচাকেনা এবং বিজ্ঞাপন তৈরি করা বা প্রচার করা। আমরা পূর্বে দেখেছি যে কোন নতুন দোকান বা শোরুম চালু হওয়ার পূর্বে সেটিকে বিজ্ঞাপনের জন্য লিফলেট, পোস্টার, মাইকিং ইত্যাদি হবে সামাজিক পর্যায়ে একটি বিজ্ঞাপন প্রচারণা করা হতো।

কিন্তু বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে এই বিজ্ঞাপন গুলোই অনলাইনে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হয়। কেননা সেখানে নির্দিষ্ট বা কাঙ্খিত ব্যক্তি গুলোর কাছেই সেই বিজ্ঞাপন গুলো পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। আমি যেই প্রোডাক্টটার বিজ্ঞাপন করছি বা যে প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন করছি এই প্রোডাক্ট বা প্রতিষ্ঠানটির চাহিদা কোন ব্যক্তির রয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত সেই ব্যক্তির কাছে এই বিজ্ঞাপন টা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়। কেননা আমরা দিনের বেশিরভাগ সময়েই অনলাইনে থাকি নানান রকম সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে ঘোরাফেরা করি।

 যদিও বেশিরভাগ সময় সোশ্যাল মিডিয়াতে থাকা হয় সেক্ষেত্রে একজন ডিজিটাল মার্কেটার তার বিজ্ঞাপন গুলো কাঙ্খিত ব্যক্তি গুলোর কাছে পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়। এছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট সেল বুস্টিং করা, ওয়েবসাইটের রেংকিং বাড়ানো, ওয়েবসাইটকে গুগল সার্চ এ নিয়ে আসা, কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানকে অনলাইনে ভালো একটি প্রচার অভিযান তৈরি করে দেওয়া একজন ডিজিটাল মার্কেটারের কাজ। ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে মূলত আমরা এরকম কিছুই বুঝি

ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়

ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যাবে এটার কোন নির্দিষ্ট তালিকা নেই। কেননা আপনি কোন সরকারি জব করছেন না, বা কোন প্রাইভেট কোম্পানির ইমপ্লয়ার নয়। যে আপনার বেতন কোম্পানি নির্ধারণ করে দিয়েছে, ডিজিটাল মার্কেটিং মানে ফ্রিল্যান্সার আর ফ্রিল্যান্সারের কোন নির্দিষ্ট বেতন হয় না অনেকাংশে অনেক ফ্রিল্যান্সার কোন কোম্পানির আওতাধীন কাজ করে থাকে সে ক্ষেত্রে তার একটি মাসিক বেতন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। 

এর বাইরেও একজন ডিজিটাল মার্কেট তার ব্যক্তিগত প্রোফাইল বা অ্যাকাউন্ট থেকে ইনকাম করার ব্যবস্থা রয়েছে সেক্ষেত্রে বলা যাবে না একজন ডিজিটাল মার্কেটার মাসি কত টাকা আয় করতে পারে। এটা ডিপেন্ড করে তার দক্ষতা ও কর্মের উপর। একজন ডিজিটাল মার্কেটার প্রতিনিয়ত কাজ করতে পারে, কারণ একটি কোম্পানি তার প্রোডাক্ট প্রতিনিয়ত সেল করতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত তার প্রোডাক্ট আপডেট হচ্ছে এবং এই কারণে তার প্রোডাক্টগুলো প্রতিনিয়তই বুস্টিং করতে হতে পারে এটা তার কোম্পানির ব্যক্তিগত ব্যাপার তবে সেলস বাড়ানোর জন্য অবশ্যই কোম্পানি একজন ডিজিটাল মার্কেটের সাহায্য নিয়ে থাকেন।

আরো পড়ুন: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তা 

 এক্ষেত্রে অনেক কোম্পানি একজন ডিজিটাল মার্কেটে মাসিক স্যালারি হিসেবে নিয়ে থাকেন। আবার কোন কোন কোম্পানি কাজের ভিত্তিতে তাকে অর্থ প্রদান করেন। আপনার কর্মদক্ষতা যদি ভালো থাকে তাহলে আপনি আপনার দক্ষতা দেখিয়ে আপনার ক্লাইন্টকে সন্তুষ্ট করতে পারেন এবং পরবর্তী টাইমে ওই ক্লায়েন্টের প্রত্যেকটি কাজ আপনাকে দিয়ে করাবে বা আপনি করতে পারেন। এরকম অবস্থাতে অনেক সময় ক্লাইন্ট আপনাকে পার্মানেন্টলি হায়ার করতে পারে। এক কথায় বলা যেতে পারে ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে কত টাকা আয় করবেন এটা ডিপেন্ড করবে একান্তই আপনার উপরে আপনি কতটুকু শ্রম দিচ্ছেন কতটুকু কাজ করছেন আপনার কতটুকু অভিজ্ঞতা আছে এবং একজন কিভাবে ম্যানেজ করছেন।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কাকে বলে

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কাকে বলে


য়েছে। বর্তমানে যুব সমাজে বেকারত্বের হার কমে আনতে দেশের ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে কেননা আপনি চাকরি খুঁজছেন সেই সময়টুকু নষ্ট না করে আপনি যদি দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হতে পারেন তাহলে আপনার চাকরি খোঁজার প্রয়োজন নেই। বর্তমানে অনেক  শিক্ষার্থী ফ্রিল্যান্সিং করে তাদের নিজের ক্যারিয়ার গড়ে ফেলেছে।

 তার অনেকাংশই ডিজিটাল মার্কেটিং করছে আর ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে আমরা সোশ্যা নিআপনি যে আমার পোস্টটি দেখছেন এটাও একটা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মধ্যেই পড়ে। আপনি আমার যে পোস্টটি এখন দেখছেন এই পোস্টটি কোন না কোন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করা রয়েছে এবং আপনি সেখান থেকেই এই পোস্টটি পড়ছেন তার মানে আপনি সোশ্যাল মিডিয়াতে রয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়া অনেকেই বিনোদনের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে।

 কিন্তু না সোশ্যাল মিডিয়ার শুধুমাত্র বিনোদনের মাধ্যম হতে পারে না সোশ্যাল মিডিয়া বর্তমানে ইনকামের একটি মাধ্যম হয়েও দাঁড়িল মিডিয়াকেই বেশি বেছে নিয়েছি সোশ্যাল মিডিয়া হচ্ছে আমরা যেটাকে প্রতিনিয়ত বিনোদনের মাধ্যমে সে বেছেয়েছি যেমন ফেসবুক youtube ,twitter, instagram, linkdin, ইত্যাদি।তো আপনি ভাবুন সোশ্যাল মিডিয়া কি। আমরা প্রতিনিয়তই ফেসবুক চালাচ্ছি, ইউটিউবে ভিডিও দেখছি এগুলোই সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। পূর্বে যেগুলো ডাক যোগাযোগের মাধ্যম ছিল সেগুলোই বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা করে থাকি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের হিসেবে আমরা সোশ্যাল মিডিয়া বেছে নিয়েছি।

আরো পড়ুন: আনারস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কি

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ আমার মনে হয় উজ্জ্বল। কেননা প্রতিনিয়তই আমাদের নতুন নতুন পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর কোম্পানিও চাহিদা অনুযায়ী নতুন নতুন পণ্য উৎপাদন করছে। কিন্তু এই পণ্যগুলো কার চাহিদা রয়েছে তার প্রয়োজন রয়েছে এটা কোম্পানি জানেনা। একজন ডিজিটাল মার্কেটের জানে কোন ব্যক্তির কোন পণ্যের চাহিদা রয়েছে।দিন যত অগ্রসর হচ্ছে আমাদের চাহিদা ও তত বৃদ্ধি পাচ্ছে ,কোম্পানির প্রোডাক্টটি কাঙ্খিত ব্যক্তির কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ডিজিটাল মার্কেটের ভূমিকা অপরিসীম।

 আপনি লক্ষ্য করবেন আপনি যখন ফেসবুক চালাচ্ছেন তখন কিছু বিজ্ঞাপন আপনার সামনে আসছে, এটা কেন এটা একজন ডিজিটাল মার্কেট এর কাজ। তিনি আপনাকে টার্গেট করেছি, এই পণ্যটি আপনার দরকার রয়েছে সেজন্য বারবার এই পণ্যের বিজ্ঞাপন আপনার স্কিনে দেখানো হচ্ছে একটা সময় আপনি এই পণ্যটির বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবেন এবং আপনার প্রয়োজন হলে আপনি সেটি ক্রয় করতে পারেন। এই যে বিজ্ঞাপনটি আপনাকে দেখানো হলো আপনাকে কেন দেখানো হলো তার পেছনে অনেকগুলো কারণ রয়েছে যেগুলো ডিজিটাল মার্কেট এই কারণগুলো ধরতে পেরেছে।

 এক্ষেত্রে আমি বলব ডিজিটাল মার্কেটের কাজ আজীবন থাকবে যদি সে দক্ষ এবং ধৈর্যশীল ডিজিটাল মার্কেট হয়ে থাকে তাহলে একজন ডিজিটাল মার্কেটের কাজের অভাব হবে না। প্রত্যেকটা কোম্পানির চায় তার প্রোডাক্ট সেল হোক কারণ প্রোডাক্ট সেল বাড়লেই তার কোম্পানির উন্নতি হবে আর এই প্রোডাক্ট সেল করার ক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটরের ভূমিকা অপরিহার্য। যেহেতু বর্তমানে পূর্বের মতো লিফলেট বিতরণ মাইটিং অথবা পোস্টারিং করার মত পরিবেশ নেই কেননা আমরা লিফলেট মাইকিং বা পোস্টারিং এর দিকে লক্ষ্য দেই না। 

আরো পড়ুন: দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকা কি

আমরা আমাদের চোখ সব সময় মোবাইল বা ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের স্ক্রিনের দিকে লক্ষ্য রাখি এ কারণে ওই বিজ্ঞাপন গুলোর কোন মূল্য নেই। আপনাকে যদি আমার প্রোডাক্টের বিস্তারিত জানাতে হয় তাহলে আমাকে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনাকে এই বিজ্ঞাপন গুলো দেখাতে হবে আর সেক্ষেত্রে আমার একজন ডিজিটাল মার্কেট। শেষে বলতে চাই দিন যত বাড়বে কোম্পানির প্রোডাক্ট সেল করার চাহিদাও তত বাড়বে এবং একজন ডিজিটাল মার্কেটের চাহিদাও দিন দিন বাড়বে।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায়


অনেকেই শুনেছি ডিজিটাল মার্কেটিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করছে। বিষয়টা স্পর্শকাতর হলেও সত্য। তবে মাসে লাখ টাকা আয় করার জন্য আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণ পরিশ্রম ও মেধা খরচ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে প্রচুর পরিমাণ কাজ করতে হবে এবং এই কাজগুলো আপনি কোথায় পাবেন কিভাবে করবেন এটা যদি আপনি ডিজিটাল মার্কেটের হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানেন।

 তার পরেও আমি বলব এই কাজগুলোর জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে পারেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কাজ করতে পারেন গুগল সার্চ কনসিলের কাজ করতে পারেন গুগল এনালাইটিকস এর কাজ করতে পারেন ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশনের কাজ করতে পারেন এমন আরো অনেক ডিজিটাল মার্কেটিং সাইড রয়েছে যে সাইটগুলোতে আপনি কাজ করে মাসে লাখ টাকার উপরে আয় করতে পারেন।

আরো পড়ুন: কিভাবে কম্পিউটার ও কম্পিউটার ব্যবহারকারী নিরাপত্তা দেওয়া যায়

 অথবা আপনার যদি কোন ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট থাকে সেই ওয়েবসাইটে আপনি নিয়মিত পোস্ট করে বা আর্টিকেল লিখে মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারবেন।এজন্য আপনাকে কঠোর ধৈর্যশীল এবং পরিশ্রমী হতে হবে কেননা একটা ওয়েবসাইট তৈরি করার পরে সেই ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণ কাজ করতে হয় আপনি যদি কাজ করতে ব্যর্থ হন তাহলে আপনি এই মাসে লাখ টাকা আয়ের স্বপ্ন ভুলে যান।

উপসংহার

উপরোক্ত প্রত্যেকটি বিষয়েই ডিজিটাল মার্কেটিং এর সঙ্গে জড়িত। যেহেতু আমি একজন ডিজিটাল মার্কেটার সেই হিসেবে আমি বলব আপনি যদি এই নিয়ম মোতাবেক কাজ করতে পারেন বা করে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন। আপনি কোন চাকরি করছেন না যে আপনার মাসিক একটি নির্দিষ্ট বেতন আওতাধীন তাই আপনি যত কাজ করবেন আপনার যত দক্ষতা অর্জন করবেন আপনি ততটাই সফল হতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হওয়ার মূলমন্ত্র হচ্ছে দক্ষতা পরিশ্রম সময় ব্যয়, কেননা ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণে দক্ষতা এবং শ্রম ও সময় ব্যয় করার মতন মন মানসিকতা থাকতে হবে নয়তোবা দেশের ঝরে যাওয়া ফ্রিল্যান্সারের মাঝে আপনি একজন হবেন। একটি কথা মাথায় রাখবেন যেই কাজই করেন না কেন সেটা সহজ নয় যদি সহজে হইতো তাহলে প্রত্যেক মানুষই এই কাজটি করতো।

 বাংলাদেশে বিশ কোটি জনগণ সেখানে মাত্র সাত লক্ষ ফিন্যান্সের তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে যে ফ্রিল্যান্সিং কাজটি আসলেই সহজ নয় যদি সহজ হতো তাহলে সাত লাখের জায়গায় সাত কোটি ফ্রিল্যান্সার থাকতো। সর্বশেষে বলবো দক্ষতা সময় ব্যয় ও শ্রম দিয়ে কাজ করে যান একদিন নিশ্চিত সফলতার মুখ দেখতে পাবেন

No comments:

Post a Comment