খেজুরের গুড় তৈরি ও রক্ষণ প্রক্রিয়া কি - M.A IT FIRM

খেজুরের গুড় তৈরি ও রক্ষণ প্রক্রিয়া কি

 খেজুরের গুড় তৈরি ও রক্ষণ প্রক্রিয়া কি

সামনে আসছে শীতকাল আর এই শীতকালকে ঘিরে আমাদের কত কিছুর আয়োজন এর মাঝেও রয়েছে শীতের আমেজ। শীতকালের সবচেয়ে মজাদার বিষয় হচ্ছে শীতের সকালে খেজুরের রস খাওয়া। এবং সেই রসের পিঠা খাওয়া, খেজুরের রস দিয়ে তৈরি হয় নানা রকমের পিঠা এবং খেজুরের রস থেকে তৈরি হওয়া গুর সেই গুড় দিয়ে তৈরি হয় আরো মজার মজার সব পিঠা।

খেজুরের গুড় তৈরি ও রক্ষণ প্রক্রিয়া কি

 খেজুরের রস থেকে গুড় তৈরির প্রক্রিয়া এবং এই গুড় কিভাবে দীর্ঘদিন ঘরে রাখা যায় সেই ব্যাপারে বিস্তারিত জানবো। আমরা সকলেই খেজুরের গাছ এর সাথে পরিচিত আছে। আমরা সকলেই জানি রস তৈরি হয় এবং সেই রস থেকেই গুড় তৈরি হয়। আর এই গুড় দিয়েই তৈরি হয় আমাদের পছন্দনীয় সব খাবার।

পোস্ট সূচীপত্র: খেজুরের গুড় তৈরি ও রক্ষণ প্রক্রিয়া কি



ভূমিকা

খেজুরের গুড় এবং খেজুরের রস আমাদের সকলের পছন্দের একটি খাবার। যদিও এটা আমরা বারোমাস পাই না খেজুরের রস পেতে হলে আমাদেরকে অপেক্ষা করতে হয় ছয় মাস। কেননা এটা শুধুমাত্র শীতকালেই খেজুরের রস পাওয়া যায় কিন্তু খেজুরের গুড় বারোমাসি পাওয়া যায়। কেননা খেজুরের রস থেকে তৈরি গুড় বাসায় রেখে বারো মাস খাওয়া যায়।

 ভালোভাবে রাখলে বা ভালো গুড় তৈরি করতে পারলে এই গুড় সহজে নষ্ট হয় না এবং আমরা পরবর্তী সিজন আসা পর্যন্ত এই গুড় খেতে পারি। কিন্তু খেজুরের রস সংরক্ষণ করা সম্ভব নয় তাই এটা শুধুমাত্র আমরা শীতকালেই খেতে পারি বা পেয়ে থাকি। খেজুরের রস থেকে তৈরি খেজুরের গুড় আর খেজুরের গুড় থেকে তৈরি হয় আমাদের পছন্দের অনেক খাবার যে খাবারগুলো আমাদের কাছে খুবই প্রিয় এবং মজাদার। 
খেজুরের গুড় তৈরি ও রক্ষণ প্রক্রিয়া কি



আমরা যদি গুড় সংরক্ষণ করতে পারি তাহলে এই মজাদার খাবার গুলো আমরা বারোমাসি খেতে পারব। এজন্য আমাদেরকে জানতে হবে সঠিকভাবে গুড় সংরক্ষণের নিয়মাবলী তবেই আমরা গুরু সংরক্ষণ করে সেই খাবারগুলো খেতে পারব এবং আমরা চাইলে গুড়ের ব্যবসা করতে পারি। সিজনের সময় গুড় ক্রয় করে বাঁধাই করে রেখে পরবর্তীতে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করতে পারে এজন্য আমাদের অবশ্যই বাধাই করা বা রক্ষণ করা জানতে হবে।


খেজুরের গুড় তৈরির প্রক্রিয়া কি

খেজুরের গুড় তৈরি ও প্রক্রিয়াকরণ জানতে হবে সঠিকভাবে। খেজুরের গুড় তৈরি করতে হলে আগে আমাদের খেজুরের রস সংগ্রহ করতে হবে। শীতকালীন এই সময়টুকুতে দেখা যায় খেজুরের রসের ব্যাপক চাহিদা। কেননা এটি গাছ থেকে সংগ্রহ করতে হয় তৈরি করার মতন কোন কিছু নয়। এ কারণে খেজুরের রস সংগ্রহ করার জন্য খেজুর গাছ প্রয়োজন। যারা খেজুরের সংগ্রহ করেন সাধারণত তারাই খেজুরের গুড় উৎপাদন করেন বা তৈরি করেন আর এই গুড় তৈরি করার জন্য খেজুরের রস অনিবার্য প্রয়োজন।


 শীতের শুরুতেই খেজুরের রস সংগ্রহ করার জন্য খেজুর গাছের আগাছা পরিষ্কার করতে হয় খেজুর গাছের অবশিষ্ট ডালপালা কেটে গাছ পরিষ্কার করতে হয়। তারপরে সেই গাছে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নভাবে কাছের এক পাশ একেবারে চামড়া তুলে ফেলতে হয়। এবং তারপর সেখানে হাড়ি পাতার ব্যবস্থা করতে হয় একসময় গাছে চামড়া উঠানো জায়গায় রস জমতে দেখা যায়। তবে কিছুদিন গাছের বাকল বা চামড়া চাছতে হয় এতে করে গাছের গভীরে প্রবেশ করা যায় এবং ভেতরের নরম আঁশ বা আবরণ তুলে ফেলে দিলে সেখান থেকে রস বের হয়। সেই রস হাড়িতে জমা হয়। 

খেজুরের গুড় তৈরির প্রক্রিয়া কি


প্রতিদিন হাঁড়ি বদলের সঙ্গে সঙ্গে চামড়াও বদল করতে হয় গাছের নতুন করে আঁশ কাটতে হয় তবেই গাছে নতুন রস বের হয়। আর সেই রস দিয়েই তৈরি হয় সুস্বাদু গুড়। গুড় তৈরি পূর্বে আরো কিছু কাজ রয়েছে তা হলো রস সংগ্রহ করার পর আমরা দেখি শীতের ভোরে গাছ থেকে হারি পারতে সেই হাড়িতে রয়েছে রস খেজুরের রস। সেই রস সংগ্রহ করে বাসায় এনে বড় হাড়িতে বা টিনের তৈরি ড্রাম যাতে রস জাল দেওয়া যায়। দীর্ঘ সময় রস জ্বাল দিতে দিতে এক সময় রসের কালার লাল হতে থাকে এবং গাঢ় হতে থাকে। তারপরেও জাল দেওয়ার বন্ধ নেই। আরো জাল দেওয়ার পরে একসময় রস থেকে ঘুরে পরিণত হয় সেই গুড় হাঁড়িতে জমা রাখা হয় অথবা শক্ত কাঠালী গ্রুপ তৈরি করার জন্য প্রক্রিয়া করে যেমন বাধানো হয় এবং সেগুলো বাজারজাত করা হয়। 


এই গুড় প্রক্রিয়ার গুলো করে থাকেন একজন ব্যক্তি তিনি হাড়ি লাগানো থেকে শুরু করে গুড় তৈরি পর্যন্ত পরিশ্রম করে যান তবেই আমরা ভালো গুড় পেয়ে থাকি। গুড় তৈরীর এই প্রক্রিয়া সহজেই সবাই করতে পারে না এর জন্য দক্ষতার প্রয়োজন রয়েছে ।ভালো দক্ষ ব্যক্তি কেবল ভালো গুণ তৈরি করতে সক্ষম হন। আর ভালো গুণ হলেই আমাদের মজাদার খাবারগুলো আরো ভালো হয়ে ওঠে। মজাদার খাবার বা ভালো খাবার খেতে হলে অবশ্যই আমাদের ভালো গুড় সংরক্ষণ করতে হবে বা উৎপাদন করতে হবে। এ কারণেও ঘুর তৈরীর ব্যক্তিকেও সৎ এবং সচেতন থাকতে হবে তবেই আমরা ভালো গুড় পেতে পারি।

খেজুরের রসের তৈরিকৃত পিঠাগুলি কি

খেজুরের রস আমরা যেহেতু ১২ মাস পাইনা এ কারণে শীতের এই সময়টুকু আমরা এটা সবাই উপভোগ করে থাকি। খেজুরের রস খাওয়ার আমেজে শীতের সকালটা আমাদের শুরু হয়। আবার এই রস দিয়েও তৈরি হয় নানা ধরনের পিঠাপুলি যা আমাদের পছন্দের তালিকায় সবার প্রথমে। খেজুরের রস দিয়ে নানা রকম পিঠা তৈরি হয় যেমন খেজুরের রসের পিঠা খেজুরের পিঠাপুলি খেজুরের রসের দুধ পিঠা ইত্যাদি পিঠা তবে যে সকল পিঠা তৈরি হয় বা যে সকল খাবার তৈরি হয় সকলেই খাবারই আমাদের পছন্দ। এ ছাড়াও খেজুরের রস দিয়ে তৈরি হয় ক্ষীর পায়েস ইত্যাদি। 

খেজুরের রসের তৈরিকৃত পিঠাগুলি কি


এছাড়াও আমরা খেজুরের রস কাঁচাই খেয়ে থাকি মুড়ির সঙ্গে। কেননা এটা আমাদের খুবই পছন্দের একটি খাবার। শীতের সকালে শীতের আমে যে ঠান্ডা কনকনে শীতে ঠান্ডা রস খাবার মজাই আলাদা। তবে এই সৌভাগ্য সকলের হয় না অনেকেই সকালে শীতের সময় উঠতে চায় না তারা মিস করে এই মজাদার খাবারটি। তবে এই রস খাবার কিছু অপকারিতা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে যেমন এই রস খেলে অনেকের পেটে সমস্যা হয় যেমন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয় পেটে ব্যথা করে বা অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। এজন্য যাদের এ সকল সমস্যা রয়েছে তারা খেজুরের রস না খাওয়াই ভালো। এছাড়াও কাঁচা রস খাবার পড়বে অবশ্যই পরিষ্কার আছে কিনা সেটা দেখে নিতে হবে।

কিভাবে খেজুরের গুড় দীর্ঘদিন ঘরে মজুদ করা যায়

আমরা সকলেই খেজুরের গুড় খেতে পছন্দ করি আবার অনেকেও করি না সে কারণে আমাদের জানা দরকার রয়েছে কিভাবে খেজুরের গুড় দীর্ঘদিন ঘরে মজুদ করে রাখা যায় কেননা নতুন গুড় আসা পর্যন্ত আমাদের খাবার প্রয়োজনে ঘুর রক্ষণ করা বা মজুদ করার প্রয়োজন রয়েছে। খেজুরের মজুদ করার জন্য ভালো গুড় তৈরি করে নিতে হবে ভালো তো গুড় তৈরির জন্য ভালো রস সংগ্রহ করতে হবে এবং যারা ভাল গুরু উৎপাদন করে সে সকল ব্যক্তির কাছ থেকে আমরা ভালো গুড় আশা করতে পারি তাদের কাছ থেকে সংগ্রহীত ভালো গুণ আমরা ঘরে মজুদ করে রেখে বারো মাস খেতে পারি।

কিভাবে খেজুরের গুড় দীর্ঘদিন ঘরে মজুদ করা যায়


খেজুরের গুড় মজুদ করার পূর্বে ভালো গুড় নির্বাচন করতে হবে। আমরা যে ব্যক্তির কাছ থেকে গুড় সংগ্রহ করবো তাকে বলতে হবে যে আমরা এই গুড় টি ১২ মাস খাব বা ঘরে মজুদ রাখবো তাহলে সে প্রক্রিয়ায় গুড় উৎপাদন করে দিবে। গুড় ঘরে মজুদ রাখার জন্য মাটির হাড়ি সবচাইতে ভালো হয়। মাটির হাড়িতে রাখলে সেই গুড় নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। 


এবং দীর্ঘদিন ভালো থাকে গুরু রক্ষণাবেক্ষণ বা মজুদ করার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন গুরু উৎপাদনকারী ব্যক্তি। কেননা গুরু উৎপাদনকারী ব্যক্তি চাইলেই সেই গুটি দীর্ঘদিন রাখার উপযোগী করে তুলতে পারেন আবার তিনি চাইলেই অল্পদিনেই নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতন গুড় উৎপাদন করে দিতে পারেন। এ কারণে আমরা ব্যক্তিগতভাবে কোন কিছু না করেই বা আমাদের জানা না থাকলে যারা এ ব্যাপারে আগ্রহ দক্ষতা রয়েছে সে সকল ব্যক্তি দিয়ে গুড় উৎপাদন করা তৈরি করে নেওয়া ভালো। এতে করে আমরা দীর্ঘদিন এই গ্রুপটি খেতে পারব।

শীতের সকালে খেজুরের রস খাওয়া

শীতের সকালে খেজুরের রস খাওয়ার মজাটাই আলাদা। তবে আনন্দের বিষয় হচ্ছে এটা সবাই উপভোগ করতে পারে না অনেকেই আমরা শীতের সকালে ঠান্ডায় বিছানা ছেড়ে উঠতে চাই না। এ কারণে এরকম আকর্ষণীয় কিছু বিষয় আমরা মিস করি। এছাড়াও রয়েছে শীতের সকালের কুয়াশা ঘাসের মধ্যে হাটা যেটা আলাদা একটি আনন্দ দেয়। সবচাইতে আনন্দময় বিষয় হচ্ছে শীতের সকালে নিজ হাতে গাছ থেকে হাড়ি পেরে রস খাওয়া। 

 
শীতের সকালে খেজুরের রস খাওয়া


এটা একটা মজার ব্যাপার তবে এই মজার ব্যাপারটা সকলের কাছে মজার ব্যাপার নাও হতে পারে। শীতের সকালে ঠান্ডায় জমে থাকা অবস্থায় কাছ থেকে রস পেরে আমরা সে সহ রস খেয়ে থাকি। কেননা সেই রস টা ঠান্ডা হলেও খুবই সুস্বাদু হয়। এবং আমাদের শরীরের ভেতরে একটি শিহরণ সৃষ্টি করে। শীতের সকালে রস খাবার মজার সঙ্গে কিছু অপ্রীতিকর অবস্থায় পড়তে হয়। যেমন অনেকেরই রস খেলে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন এসিডিটি পেটে সমস্যা পেট ব্যথা সহ অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে এজন্য যাদের সমস্যা রয়েছে তারা কাঁচা রস না খাওয়াই ভালো। 


সেটা সকালে কাঁচা রস খাওয়ার আমেজের সঙ্গে সঙ্গে যেন আমাদের শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে না করি এদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে এ কারণে রস খাবার পূর্বে অবশ্যই। খেয়াল করতে হবে রসটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন অবস্থায় রয়েছে কিনা। আমরা অনেকেই হয়তো জানি না কিভাবে সংগ্রহ করা হয়। রস খাওয়ার পূর্বেঅবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে রসের পরিছন্নতা, তবেই আমাদের সুস্থ থাকতে পারি খারাপ রস বা অপরিচ্ছন্ন রস খেয়ে নানা রকম সমস্যা করার থেকে না খাওয়াই ভালো।

খেজুরের গুড়ের তৈরি খাবারগুলি

খেজুরের গুড়ের তৈরি বিভিন্ন খাবার রয়েছে, যেমন খেজুরের গুড়ের সন্দেশ, খেজুর গুড়ের পিঠাপুলি, খেজুরের দুধ পুলি, খেজুরে গুড়ের পায়েস, খেজুরের গুড়ের ক্ষীর, খেজুরের আচার সহ বিভিন্ন খাবার তৈরি করা যায় খেজুরের গুড় দিয়ে। এবং এই খাবারগুলো আমাদের সকলেরই পছন্দের একটি খাবার। আমরা সকলেই এই খাবারগুলো পছন্দ করি। এছাড়াও খেজুরের গুড় দিয়ে তৈরিকৃত খাবার বাদেও খেজুরের গুড় খাওয়া যায়। যেমন রুটি দিয়ে খেজুর খাওয়া যায় বিভিন্ন রকম পিঠা তৈরিতে খেজুরের গুড় ব্যবহার করা হয়।



 বর্তমানে যদিও খেজুরের গুড়ের খাবার খুব একটা বেশি তৈরি হয় না কেননা খেজুরের গুড় পাওয়া যায় না সব সময় বা পূর্ব সবসময় পাওয়া যেত না তবুও আগে মানুষ খেজুর  সংরক্ষণ করে রাখতো বারো মাস খাবার জন্য ১২ মাস খেজুর খাবার জন্য রাখার জন্য সংরক্ষণ বা মজুদ করার প্রক্রিয়া সব বিষয়ে আমরা জেনেছি। খেজুর গুড় দিয়ে আরো অনেক রকমের খাবার তৈরি করা যায় বা আমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী যে কোন খাবারের সঙ্গে আমরা সেগুলো মিক্স করে খেতে পারি।

উপসংহার

এইতো সামনে আসছে শীতকাল আর এই শীতকালের আমেজ হিসেবে রয়েছে খেজুরের রস। সকালবেলায় ঘুম থেকে উঠে খেজুরের রস খাওয়া বা খেজুরের রসের তৈরি খাবার খাওয়া একটি আনন্দময় দৃশ্য। যেটা অধিকাংশই গ্রামে দেখা যায় কেননা শহরাঞ্চলে খেজুরের গাছ বা খেজুরের রস উৎপাদন হয় না। এ কারণে গ্রামের এই দৃশ্যটি মুগ্ধকর সকালবেলা সরিষার জমির কুয়াশা ঘাসে লেগে থাকা পানি সকল দৃশ্য অমায়িক একটি বিষয়। যেটি গ্রামের মানুষ এই দৃশ্যটি উপভোগ করার ক্ষমতা রাখেনি। এবং সকালবেলা খেজুরের রস খেজুরের রস টাটকা রসের পিঠা খাবার খাওয়ার অভিজ্ঞতা শুধুমাত্র গ্রামের লোকগুলোরই রয়েছে।


শীতের সকালে খেজুরের রস কাঁচা খাওয়ার পূর্বে অনেক বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা উপরোক্ত আলোচনা করেছি। আমরা যেন শখের বশে বা মনের ইচ্ছায় কাঁচা খেজুরের রস খেয়ে অসুস্থ হয়ে না পড়ি সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে আমাদের এ কারণে সকল বিষয়ে মাথায় রেখেই কাঁচা রস খেতে পারি। রসের পাশাপাশি খেজুর দিয়ে তৈরিকৃত গুড় ও তৈরি করে নানা রকম খাবার খাওয়া যেতে পারে এবং এই গুড় রক্ষনো পক্ষ প্রক্রিয়া আমাদের জানতে হবে দীর্ঘদিন যাতে এই গুড় ঘরে জমিয়ে রেখে খাওয়া যায় সেই ব্যবস্থা করে নিতে হবে শীতের এই সময়টুকুতে।

No comments:

Post a Comment