ঘুমের ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি - ঘুমের ওষুধ ছাড়ার উপায়
ঘুমের ওষুধের বিভিন্ন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। একজন স্বাভাবিক মানুষ কে কখনোই ডাক্তার ঘুমের ওষুধের জন্য প্রেসক্রিপশন করবেন না। কেননা ঘুমের ওষুধ কেবলমাত্র যে সকল ব্যক্তিবর্গের ঘুমের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য প্রেসক্রিপশন করেন।
তবে প্রেসক্রিপশন করার পূর্বে বিভিন্ন প্রকার টেস্ট করান শতভাগ নিশ্চিত
হওয়ার পরেই একজন ডাক্তার তার রোগীর জন্য ঘুমের ওষুধ প্রেসক্রিপশন করেন। এর কারণ
হলো ঘুমের ওষুধের বিভিন্ন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে যেগুলো আমাদের অনেক
ক্ষতি করতে পারে।
পোস্ট সূচীপত্র: ঘুমের ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি - ঘুমের ওষুধ ছাড়ার উপায়
- ভূমিকা
- ঘুমের ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো কি কি
- কিভাবে ঘুমের ওষুধ ছাড়া যায়
- ঘুমের ওষুধের নাম গুলো কি
- উপসংহার
ভূমিকা
আমাদের সকলের জীবন চলাচলের পথে বিভিন্ন প্রকার সমস্যা রয়েছে এ সকল সমস্যা গুলো আমাদের মস্তিষ্কে বিভিন্নভাবে তোলপাড় সৃষ্টি করে। এ কারণে আমরা নিস্তব্ধ থাকতে অনেক সময় ঘুমের ওষুধের ব্যবহার করে থাকে। তবে এই ঘুমের ওষুধের মারাত্মক রকমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নানা রকম ক্ষতি করে থাকে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঘুমের ওষুধ সেবন করা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ। কেননা এটির মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে এবং বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া এই ওষুধ বিক্রি করাও নিষেধ। তবে বিভিন্ন প্রকার সময়ে বা পরিচিতির কারণে এই ওষুধগুলো প্রেসক্রিপশন ছাড়াও কিনতে পাওয়া যায়।
এতে করে অনেক সময় দোকানদার সহ
অন্যান্য সবাই বিভিন্ন সমস্যায় পড়ে যেতে পারেন। তাই প্রেসক্রিপশন ছাড়া এই ওষুধ
বিক্রি না করাই ভালো। একজন ডাক্তার প্রেসক্রিপশন করার পূর্বে আপনার বিভিন্ন রকম
টেস্ট করাবে, তারপরে উনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন যে আপনার জন্য ঘুমের ওষুধ আদৌ
প্রয়োজন আছে কি না, অথবা অন্যান্য কারণে ঘুমের সমস্যা হলে সে সকল সমস্যার
সমাধানের কথা তিনি বলবেন সকল সমস্যার সমাধান করলে ঘুম সঠিক হবে হলে ঘুমের ওষুধ
সেবন না করাই ভালো।
আরো পড়ুন:রাত জাগলে কী কী সমস্যা হয়? দেরিতে ঘুমালে ক্ষতি কী?
ঘুমের ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো কি কি
ঘুমের ওষুধ এর বিভিন্ন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। নরমালি এই ওষুধের
বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে তবে যদি কেউ এটা অ্যালকোহলের সঙ্গে মিশ্রিত
করে খায় তবে এটা আরো খারাপ পর্যায়ে যেতে পারে। চিকিৎসাবিদের ভাষায় প্রথমত
ঘুমের ওষুধ সেবনে নিষিদ্ধ করেছেন বিভিন্ন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তুলে
ধরেছেন। তবুও যদি কোন ব্যক্তির ঘুমের ওষুধের প্রয়োজন হয় তবে অবশ্যই ডাক্তারের
পরামর্শ নিয়ে সেবন করা উচিত। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঘুমের ওষুধ সেবন করা
অনেকটা মাদকাসক্তর মতন হতে পারে। ঘুমের ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো
নিম্নরূপ
ওষুধের প্রতি আসক্তি: নিয়মিত সেবনের ফলে একসময় এই ওষুধের প্রতি আসক্ত
হয়ে যায় তারপরে ঘুমের ওষুধ না খেলে ঘুম হয় না এমনটা অবস্থা তৈরি হয় এটাকেই
ঘুমের ওষুধের প্রতি আসক্তি বলা হয়। তবে ডাক্তাররা প্রেসক্রিপশন করার পূর্বে
অবশ্যই এটা জানিয়ে দেয় যে আপনার জন্য কত মিলিগ্রাম ঘুমের ওষুধ প্রয়োজন এবং এটা
কতদিন খেতে হবে। এর চাইতে অতিরিক্ত পরিমাণ ওষুধ যদি আপনি খান তবে আপনার জন্য এটা
ক্ষতির কারণ হতে পারে।
দুশ্চিন্তা বেড়ে যাওয়া: এই ওষুধ খাবার ফলে অনেক সময় দুশ্চিন্তা বেড়ে
যায়। আপনি যখন নিয়মিত এই ওষুধ খাবেন তখন আপনার এই ওষুধ ছাড়া সঠিক সময়
সঠিকভাবে ঘুম আসবে না। কখনো যদি কোন কারণবশত সত্যি সেবন করতে ভরে যান তাহলে আপনার
জন্য ঘুম ধরা খুব কঠিন হয়ে যাবে এবং একপর্যায়ে আপনি নানা প্রকার দুশ্চিন্তার
মধ্যে জড়িয়ে যাবেন। বর্তমান এবং পূর্বের ও ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা প্রকার
দুশ্চিন্তার ভিতরে থাকবেন।
আরো পড়ুন: সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠার উপকারিতা এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা
এলার্জির সমস্যা: ডাক্তার প্রেসক্রিপশন করার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তার আপনাকে
জিজ্ঞেস করবে আপনার অন্যান্য সমস্যা সমন্ধে। তারপর তিনি সিদ্ধান্ত নিবেন আপনার
জন্য ঘুমের ওষুধ প্রয়োজন কিনা। তবে অনেকের কারণে এলার্জির প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।
এ কারণে ওষুধ সেবনের পূর্বে বা প্রেসক্রিপশন নেওয়ার পূর্বে ডাক্তারের সঙ্গে
অবশ্যই পরামর্শ করে নেওয়া উচিত।
বমি বমি ভাব: অতিরিক্ত জীবনের ফলে নানা রকম সমস্যা মধ্যে বমি বমি ভাব
হওয়া একটি সমস্যা। হঠাৎ করে অতিরিক্ত পরিমাণ ঘুমের ওষুধ সেবন করলে বমি বমি
ভাব হতে পারে বা বমি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি রয়েছে ।এ কারণে ডাক্তারের পরামর্শ
নিয়ে বা ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন সহ ঘুমের ওষুধ সেবন করা উচিত
ডায়রিয়া হওয়া : দেখা যায় যে ঘুমের ওষুধের ওভারডোস হওয়ার কারণে অনেক
সময় ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। হঠাৎ করে অতিরিক্ত পরিমাণ ঘুমের ওষুধ সেবন
করলে ডায়েরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মাথা ঘোরা ও মাথা ব্যাথা করা: ওষুধ সেবনের পড়ে অনেক সময় মাথা
ব্যাথা ও মাথা ঘোরা হয়ে থাকে। তবে এটি অতিরিক্ত পরিমাণের ওষুধ সেবনের কারণে হতে
পারে। ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া হোমিও ওষুধ সেবন করা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ
তবে কেউ যদি সেবন করে তবে অবশ্যই পরিমাণ মতো সেবন করা উচিত অতিরিক্ত পরিমাণ সেবন
করলে ঘুম আসা বা ঘুম ধরার থেকে এই সমস্যাগুলো বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ওজন বৃদ্ধি পাওয়া: অতিরিক্ত পরিমাণ ঘুমের ওষুধ সেবন করার কারণে বেশি ঘুম
হয়। আর অতিরিক্ত ঘুমানোর কারণে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে এ
কারণে বলা হয়েছে যে ঘুমের ওষুধ সেবন করলে ওজন বৃদ্ধি পাওয়া সম্ভাবনা বেশি
থাকে।
আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়া: নানা প্রকার দুশ্চিন্তা মাথার মধ্যে ঘোর পাক করতে থাকে। তখন সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয় না অনেক সময় দেখা যায় ঘুমের ওষুধ সেবন করে মানুষ নানা রকম সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তবে সে সিদ্ধান্তগুলো অবশ্যই ভুল হয়। এ সময় মানুষ মানসিক দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকে এ কারণে ঘুমের ওষুধ সেবন করে। আর সেবন করার পরে আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেক সময় মানুষ এ সকল দেশে নেয়। যা সঠিক সমাধান নয়।
স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া: অভারডোস হওয়ার কারণে অনেক সময় স্মৃতিশক্তি লোপ পায়। কি করছি বা কি করা উচিত এটা ভুলে যাওয়ায় এবং উল্টাপাল্টা কাজকর্ম করা কথা বলা এবং চলাফেরা সবকিছু অন্যরকম হয়। অতিরিক্ত পরিমাণের ওষুধ সেবনের ফলে ফলে এটি হতে পারে। তবে যদি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এই ওষুধ সেবন করা যায় তবে এরকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম রয়েছে। অনেকে ব্যক্তিগত পরামর্শ অনুযায়ী এই ওষুধ সেবন করলে এরকম বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হওয়া স্বাভাবিক। এজন্য বলা হয় ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া বা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঘুমের ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
কিভাবে ঘুমের ওষুধ ছাড়া যায়
ঘুমের ওষুধ ছাড়ার জন্য অনেকেই চেষ্টা করে যাচ্ছেন বা চেষ্টা করছেন। তবে সফল হতে পারছেন না এটা একদিন দুদিনে সম্ভব নয়। যাদের নিয়ম হয়ে গিয়েছে ঘুমের ওষুধ খাওয়া বা ঘুমের ওষুধ না খেলে যাদের ঘুম ধরে না এসকল ব্যক্তি এক দিনে দু দিনে ঘুমের ওষুধ ছাড়া সম্ভব নয় তবে চেষ্টা করলে ধীরে ধীরে ছাড়া যেতে পারে। প্রথমত হঠাৎ করে যদি কোন ব্যক্তি ঘুমের ওষুধ ছেড়ে দেয় তবে তার বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন, নিদ্রাহীনতা, মাথা যন্ত্রণা করা বা ব্যথা করা, মাথা ঘুরানো, মানসিক যন্ত্রণা ইত্যাদি রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে কেউ যদি ঘুমের ওষুধ ছাড়তে চায় তবে অবশ্যই তাকে ধীরে ধীরে এরা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
আরো পড়ুন:যক্ষা হলে করণীয় কি এবং এর প্রতিকার
একবারে ছেড়ে
দিলে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিবে তাই ধীরে ধীরে যে পরিমাণ ওষুধ আপনি প্রতিদিন
খেতেন তার থেকে কিছু পরিমাণ করে কমাতে শুরু করুন। এবং কমাতে কমাতে একটা সময়
একেবারে ছেড়ে দিন কেননা ঘুমের ওষুধের বিভিন্ন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে
যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। এছাড়াও ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং
বিভিন্ন রকম অন্যান্য ওষুধ বা সামগ্রী রয়েছে যা আপনার ঘুমের ওষুধের পরিবর্তে
সেগুলো খেলে তার কোন প্রতিক্রিয়া বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই সকল ঔষধ বা খাবার
সেবন করুন। তবে কেউ একবারে হঠাৎ করে ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না এতে আপনার
শরীর মানসিক এবং বিভিন্ন প্রকার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ঘুমের ওষুধের নাম গুলো কি
ঘুমের ওষুধের বিভিন্ন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে এ সকল প্রতিক্রিয়া থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে পারাটাই সবচাইতে প্রয়োজনীয় বলে মনে করা হয়। তারপরও অনেকে অনেক সমস্যার কারণে ঘুমের ওষুধ খেয়ে থাকেন । কেউবা ব্যথা পেলে তার যন্ত্রণা ভোলার জন্য ঘুমের ওষুধ খান কেউ মানসিক যন্ত্রণা বা ডিপ্রেশনের কারণে ঘুমের ওষুধ সেবন করে থাকেন একজন ব্যক্তির কারণে একেক ঘুমের সেবন করা হয় তবে অবশ্যই ওষুধ সেবনের পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেবন করা উচিত।
ঘুমের ওষুধ জেনেরিক নাম
ক্লোনাজেপাম, ডায়াজেপাম, এলপ্রাজোলাম, এমিট্রিপটাইলিন, ব্রোমাজেপাম,
বুসপিরন,ক্লোরডায়াজেপক্সাইড,ক্লোবাজাম,ক্লোনিডাইন
হাইড্রক্লোরাইড,কিটোটিফেন।
আমাদের শরীরে মেলাটোনিন নামক একটি রসায়ন উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরকে বিছানায় শোয়ার পরে বলে দেয় ঘুমানোর জন্য এই মেলাটনিন একটি হরমোন। এই উপাদান সাধারণত সূর্যাস্তের পরে কাজ করে মেলাটনিন অভাবে বা ঘাটতির কারণে ঘুম বা অনিদ্রা হয়। ফ্রেশ ঘুমের জন্য এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হীন ঘুমের জন্য ফ্রেশ ফিল ট্যাবলেট প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আধাঘন্টা আগে খেতে হব। এতে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এবং মেলাটোনিন নামক রাসায়নিক দ্রব্য বা হরমোন সৃষ্টিতে সাহায্য করবে।
আরো পড়ুন: ছাগলের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা কি
ঘুমের ওষুধের বিভিন্ন রকম নাম
Ancotil,Anxio,Anxionil,Anxrel,Benzopam,Bomaz,Bopam,Broze,Brozep,Freten,Lpam,Laten,Laxonil,Laxyi,Lazonil,Lexnil,Lexopam,Lextanil,Mapez,Azepam,D-pam,Diazimet,Easium,Evalin .
উপরে সামান্য কিছু ঘুমের ওষুধের নাম দেওয়া রয়েছে এছাড়াও আরো অনেক নাম এর
ঘুমের ওষুধ রয়েছে। নানা কোম্পানি নানা রকম নাম দিয়ে তাদের ঘুমের ওষুধ বাজারে
আমদানি করছে। বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধের নাম বিভিন্ন রকম রয়েছে।
উপসংহার
বিভিন্ন রকম ঘুমের বিভিন্ন রকম কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে সাধারণত যদি আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে কোথাও ব্যথা অনুভব হয় এজন্য ঘুমের দরকার আছে এ কারণে এক রকমের ঘুমের ওষুধ সেবন করতে হয় এবং অনেকে ডিপ্রেশন বা মানসিক যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেক সময় ঘুমের ওষুধ জীবন করে থাকেন এগুলো আলাদা। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঘুমের ওষুধ সেবন করা সর্বোচ্চ ভালো অন্যথায় বিভিন্ন রকম সমস্যা বা এই ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় ভুগতে পারেন। প্রতিটি ঘুমের ওষুধেরই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হীন কোন ঘুমের ওষুধ নেই বললেই চলে। এ কারণেই বলা হয়েছে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঘুমের ওষুধ সেবন করার জন্য।
আপনাকে
ঘুমের ওষুধ সেবন করার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তার প্রেসক্রিপশন করবে এবং প্রেসক্রিপশন
করার পূর্বে আপনার বিভিন্ন সমস্যা এবং আপনাকে বিভিন্ন প্রকার টেস্ট করে তারপরে
আপনি যে পরিমাণ ঘুমের ওষুধ সেবন করা যাবে সেই পরিমাণ ওষুধ আপনাকে লিখবে। এর
অতিরিক্ত মাত্রায় বা অভারডোস প্রয়োগ করলে বিভিন্ন রকম পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া জড়িয়ে যেতে পারেন বিভিন্ন রকম সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। উপরোক্ত
বিষয়ে আমরা জেনেছি ঘুমের ওষুধের বিভিন্ন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যে সকল
সমস্যাগুলো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে । এজন্য অবশ্যই আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী ঘুমের ওষুধ সেবন করা উচিত।
No comments:
Post a Comment