দৈনন্দিন জীবনে পানির ভূমিকা এবং প্রয়োজনীয়তা - M.A IT FIRM

দৈনন্দিন জীবনে পানির ভূমিকা এবং প্রয়োজনীয়তা

 দৈনন্দিন জীবনে পানির ভূমিকা এবং প্রয়োজনীয়তা

অনেক আরেক নাম জীবন। শুধু জীবন ধারণের জন্য নয়, দেশের উন্নয়নের জন্য আমাদের পানির দরকার। নানা উৎস থেকে আমরা পানি পাই। নানা কারণে আমাদের অতি প্রয়োজনীয় এই পানির উৎস হুমকির মুখে পড়ছে।

দৈনন্দিন জীবনে পানির ভূমিকা এবং প্রয়োজনীয়তা

এ সকল হুমকির মুখ থেকে আমরা কিভাবে পানির উৎস কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারব এবং রক্ষা করতে পারবো এটা আমাদের জানা প্রয়োজন। কেননা বর্তমানে যদি আমরা এই ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ না নিয়ে থাকি তাহলে ভবিষ্যতে আমরা বিপুল পরিমাণ পানির সংকটে পড়বো।



পোষ্ট সূচিপত্র: দৈনন্দিন জীবনে পানির ভূমিকা এবং প্রয়োজনীয়তা

ভূমিকা

পৃথিবীতে যত ধরনের তরল পদার্থ পাওয়া যায়, পানি তার সবচাইতে সহজলভ্য। মানুষের শরীরের শতকরা 60 থেকে 70 ভাগই হচ্ছে পানি। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য পানি অপরিহার্য, তাই পানির আরেক নাম জীবন বলা হয়েছে। পৃথিবীর প্রায় তিন ভাগের দুই ভাগে পানি রয়েছে আর একভাগ ভূখণ্ড। যেখানে মানুষ সহ আরো বিভিন্ন প্রজাতির জীবজন্তুর বসবাস রয়েছে। প্রতিটি জীবের বেঁচে থাকার জন্য পানির ভূমিকা অপরিহার্য। আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি কাজে পানির প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে থাকে।

আরো পড়ুন: পরিবেশ সংরক্ষণে পানির ভূমিকা পানি দূষণে প্রতিরোধ

পানির ধর্ম কি এবং কাকে বলে

আমাদের জীবনে আমি অপরিসীম। কেননা প্রতিটি কাজেই আমাদের পানির প্রয়োজন রয়েছে। খাবার জন্য ব্যবহার করার জন্য গোসল করার জন্য আমাদের মৃত্যু প্রয়োজনীয় প্রত্যেকটি কাজে পানির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম এই পানিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে যথা-

গলনাংক ও স্ফটনাংক পানি

পানির গলনাংক আর স্ফটনাংক কত? পানি যখন কঠিন অবস্থায় থাকে সেদিকে আমরা বলি বরফ। যে তাপমাত্রায় বরফ গলে যায়, সেটি হচ্ছে বরফের গলনাংক। বরফের গলনাংক জিরো ০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। অন্যদিকে বায়ুমন্ডলীয় চাপে তাপমাত্রায় তরল পদার্থ বাষ্পে পরিণত হয়, কাকে বলে স্ফটনাংক পানি। পানিরস্ফটনাংক৯৯.৯৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস যেটা ১০০ ডিগ্রী সেলসিয়াসের খুবই কাছাকাছি। তাই সাধারণভাবে আমরা পানির স্ফটনাংক ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে থাকি। বিশুদ্ধ পানি স্বাধীন, গন্দহীন আর বর্ণহীন। পানির ঘনত্ব তাপমাত্রা উপর নির্ভর করে।৪ degree সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি আর সেটি হচ্ছে 1 গ্রাম/সি সি বা ১০০০ কেজি/মিটার কিউব।

পানির ধর্ম কি এবং কাকে বলে



বিদ্যুৎ বা তড়িৎ পরিবাহিতা

বিশুদ্ধ পানি পরিবাহিতা হয় না, তবে এতে লবণ কিংবা এসিডের মত তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ দ্রবীভূত থাকলে তড়িৎ পরিবাহিত হয়। পানির একটি বিশেষ ধর্ম হলো এটি বেশিরভাগ অজৈব অযৌগ্য আর অনেক জৈব যৌগ্য কে দ্রবীভূত করতে পারে। এজন্য পানিকে শাওরোবো জন্য দ্রাবক বলা হয়। পানি একটি উভধর্মী পদার্থ অর্থাৎ কখনো এসিড, কখনো ক্ষার হিসেবে কাজ করে। সাধারণ এসিডের উপস্থিতিতে পানি ক্ষার হিসেবে আর ক্ষারের উপস্থিতিতে এসিড হিসেবে কাজ করে। তবে বিশুদ্ধ পানি পুরোপুরি নিরপেক্ষ অর্থাৎ এর ph হল৭ যেটি সম্পর্কে আমরা জানি।

পানির গঠন

আমরা হয়তো বুঝতে পারছি যে আমাদের জীবনে পানির প্রয়োজনীয়তা কতটুকু। এই পানি কি দিয়ে তৈরি এটা আমাদের অজানা। পানি দুটি হাইড্রোজেনের পরমাণু আর একটি অক্সিজেনের পরমাণু দিয়ে গঠিত। তাই আমরা রসায়ন এর হিসেবেh20 লিখি অর্থাৎ এটি হল পানির সংকেত।

পানির উৎস গুলো কি কি

 আমাদের হয়তো অনেকেরই অজানা আমাদের এই অতি প্রয়োজনীয় পানি আমরা কোন উচ্চ থেকে পাই? পানির সবচাইতে বড় উৎস হচ্ছে সাগর-মহাসাগর বা সমুদ্র। পৃথিবীতে যত পানি আছে, তার পায়৯০ ভাগেরই উৎস হচ্ছে সমুদ্র। ের পানিতে প্রচুর লবণ থাকে এজন্য সমুদ্রের পানিকে লোনা পানিও বলে। লবণের কারণে সমুদ্রের পানির পানের অনুপযোগী। এমনকি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অন্য কাজেও সমুদ্রের পানি ব্যবহার করা যায় না।

 পানির আরেকটি বড় উৎস হলো হিমাবাহ তুষার স্রোত, যেখানে পানি মূলত বরফে আকার থাকে। এই উৎস প্রায় শতকরা দুই ভাগের মতো পানি আছে। উল্লেখ যে বরফ আকারে থাকায় এই পানীয় কিন্তু অন্য কাজে ব্যবহার অনুপযোগী। ব্যবহার উপযোগী পানির উচ্চ হলো নদ নদী খাল বিল ভিত পুকুর কিংবা ভূগর্ভস্থ পানি। ভূগর্ভস্থের পানি আমরা নলকূপের মাধ্যমে তুলে আনি। পাহাড়ের ওপর জমে থাকা বরফ বা তুষার বলেও ঝর্ণার সৃষ্টি করতে পারে। লক্ষ্যনীয় ব্যাপার হল পৃথিবীতে ব্যবহারের উপযোগী পানি মাত্র শতকরা একভাগ।

পানির উৎস গুলো কি কি



বাংলাদেশে মিঠা পানির উৎস

আমরা আমাদের বাসায় রান্নার থেকে শুরু করে কাপড় ধোঁয়া গোসল করা কিংবা খাওয়ার পানি কোথায় থেকে পাই? মাঠে কখনো কখনো প্রচুর পরিমাণ দরকার হয়। এই পানি বা আমরা কোথায় থেকে পাই? আমাদের দেশে ঝর্ণা তেমন একটা না থাকায় মিঠা পানির মূল উৎস হচ্ছে নদী ,খালবিল, পুকুর এবং ভূগর্ভস্থের পানি। তবে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ বিশেষ করে আর্সেনিক টাকায় বাংলাদেশের বিস্তৃত এলাকার ভূগর্ভস্থের পানি পানের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তাই ওই সকল এলাকার মানুষ বৃষ্টি পানি সংগ্রহ করে রেখে পরবর্তীতে পরিশোধন করে সেটি পান করতে বাধ্য হয়েছে।

আরো পড়ুন: তামাক ও মাদকাসক্তি এর ক্ষতিকর ও নিয়ন্ত্রণ

জলজ উদ্ভিদের জন্য পানির প্রয়োজনীয়তা

কচুরিপানা, ক্ষুদীপানা, ওড়িপানা, সিঙ্গারা, টোপাপানা, শাপলা, পদ্মা, শেওলা, কলমি, হেলেঞ্চা, কোসর দাম ইত্যাদি নানারকম জলজ উদ্ভিদের নাম শুনেছি এবং তাদের অনেকগুলো নিজের চোখে দেখেছি। এরা কোথাও জন্মে তা আমাদের সকলেরই জানা এবং কিছু কিছু কলমি হেলেঞ্চা কেশর দাম যারা পানিতে আর মাটিতে দুই জায়গাতেই জন্ম। অর্থাৎ পানি না থাকলে বেশিরভাগ জল উদ্ভিদ জন্মান্তই না, কিছু কিছু হয়তো কিন্তু বাঁচতে পারত না কিংবা বেঁচে থাকলেও বেড়ে উঠতে পারত না। পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটতো পানির অভাবে। 

এই জলজ উদ্ভিদ গুলো একদিকে যেমন সালোকসংশ্লেষণ এর মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরি করে পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের মাত্রা ঠিক রাখে, অন্যদিকে এদের অনেকগুলো বিশেষ করে শেওলা জাতীয় জলজ উদ্ভিদগুলো জলজ প্রাণীদের খাদ্য ভান্ডার হিসেবে কাজ করে। এসব জল উদ্ভিদ না থাকলে মাছ সহ অনেক জলস্পানি বাঁচতেও পারত না। যেটি পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকির কারণ হত। যে উদ্ভিদগুলো সাধারণত মৌলের মাধ্যমে পানি আর অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদান সংগ্রহ করে।

জলজ উদ্ভিদের জন্য পানির প্রয়োজনীয়তা

কিন্তু জলজ উদ্ভিদগুলো সারা দেহের মাধ্যমে পানিসহ অন্যান্য প্রয়োজনে উপাদান বিশেষ করে খনিজ লবণ সংগ্রহ করে থাকে। তাই এদের পুরো দেহ পানির সংস্পর্শে না এলেও এদের বেড়ে ওঠা হতোই না। আরেকটি লক্ষ্য নিয়ে ব্যাপার হচ্ছে জলস উদ্ভিদের কান্ড আর অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ খুব নরম হয়, যেটা পানির স্রোত আর জলস্পানির চলাচলের সঙ্গে মানানসই। পানি ছাড়া শুকনো মাটিতে এদের জন্ম হলে এরা ভেঙে পড়তো এবং বেড়ে উঠতে পারত না এমনকি বাঁচতেও পারত না।

 

কিভাবে বংশবিস্তার করে এ বিষয়ে আমাদের জানা নেই, বংশবিস্তার করে। পানি না থাকলে এই বংশবিস্তার বাধাগ্রস্ত হতো। তাই আমরা বলতে পারি আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য জল উদ্ভিদগুলো জন্ম খুবই জরুরী। এবং তাদের বেড়ে ওঠার জন্য পানির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পানি না থাকলে জলজ উদ্ভিদগুলো জন্মাতে পারতো না জন্মালেও বাঁচতে পারতো না যার ফলে পরিবেশের ভয়াবহতা বিপর্যয় ঘুরতে পারত।

পানির মানদণ্ড গুলো কি কি

পানি অত্যন্ত মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদ। নদ-নদী পানি আমাদের পরিবেশের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ, এটি জলজ উদ্ভিদ আর পানির আশ্রয়স্থল। শুধু তাই নয় এই পানি কৃষি কাজে শেষের জন্য ব্যবহার করা হয়। একইভাবে জাহাজের নাবিকেরা লঞ্চ নৌযান বা টলার দিয়ে যারা জীবিকা নির্বাহ করে, তারা সবাই নদ নদী বা সমুদ্রের পানির প্রক্রিয়া করে পান করে, তাদের অন্যান্য কাজেও ব্যবহার করে থাকে। তাই পানি নির্দিষ্ট মানুষ যদি বজায় না থাকে তাহলে এটি জীববৈচিত্র বা পরিবেশের জন্য যেমন ক্ষতিকর হবে, তেমনি অন্যান্য কাজেও এর ব্যবহার। পানির মানদন্ড নিম্নরূপ-

বর্ণ ও স্বাদ

যে বিশুদ্ধ পানি বর্ণহীন আর স্বাধীন হয় তা আমরা সকলেই জানি তাই পানিতে বসবাসকারী প্রাণী আর উদ্ভিদের জন্য নদনদী খাল বিল ইত্যাদি পানি বর্ণহীন আর স্বাধীন হওয়াই উত্তম।

ঘোলার পানি

পানি ঘোলাটে হলে সেটিতে বসবাসকারী পানি আর উদ্ভিদের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। তার কারণ পানি ঘোলা হলে সূর্যের আলো পানির নিচে থাকা উদ্ভিদ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না। যার ফলে সালোকস্লোশন বাধাগ্রস্ত হয়। এতে একদিকে পানি থাকা উদ্ভিদের খাবার তৈরিতে ব্যাঘাত ঘটে, যেটা তাদের বৃদ্ধিকে কমিয়ে দেয়, অন্যদিকে সালোক স্লোসন এর ফলে যে অক্সিজেন তৈরি হয় সেটা বন্ধ হয়ে যায়। পানি ঘোলা হলে মাছ বা অন্য পানি ঠিকমতন ও খাবার সংগ্রহ করতে পারেনা। পানি ঘোলা হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে প্রাকৃতিক কারণ, অর্থাৎ নদী ভাঙ্গন, পলিমাটি ইত্যাদি। আবার মানব সৃষ্ট কারনেও পানি ঘোলা হয়, যেমন তেল, গ্রিজ, ও অন্যান্য অদব্যনিয় পদার্থের উপস্থিতি। পানিতে এসব পদার্থ বিশেষ করে মাটি আর বালি বেড়ে গেলে তা একপর্যায়ে নদনদীর তলায় জমে থাকে। ফলে নাব্রতা হাস পায় এবং নৌ যান চলাচলে অসুবিধা ঘটে।

আরো পড়ুন: বিভিন্ন প্রকার দুর্ঘটনা ও তার প্রতিশোধক

তেজস্ক্রিয় পদার্থের উপস্থিতি

নদ নদীর পানিতে কোন তেজস্ক্রিয় পদার্থ থাকলে সেটা জল উদ্ভিদ আর প্রাণীর দেহে ক্যান্সারের মতো রোগ সৃষ্টি করতে পারে। তাই নদ-নদীর পানি পুরোপুরি তেজস্ক্রিয় মুক্ত হতে হবে।

ময়লা আবর্জনা

নদ-নদী সহ সকল প্রাকৃতিক পানি অবশ্যই ময়লা আবর্জনা মুক্ত হতে হবে। কারণ ময়লা আবর্জনা থেকে জীবন ধ্বংসকারী সব ধরনের জীবাণু তৈরি হয়।

পানির মানদণ্ড গুলো কি কি


দ্রবীভূত  অক্সিজেন

আমাদের নিঃশ্বাসের জন্য যে রকম অক্সিজেনের দরকার হয়, ঠিক সেরকম পানিতে বসবাসকারী প্রাণীদের শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য অক্সিজেনের দরকার হয়। এই অক্সিজেন তারা কোথা থেকে পায় ?তারা এই অক্সিজেন পায় পানিতে দ্রবীভূত হয়ে থাকা অক্সিজেন থেকে। কোন কারনে যদি এই অক্সিজেন নির্দিষ্ট মাত্রার চেয়ে কমে যায় তাহলে জলস পানি গুলো সমস্যা হতে থাকে। যদি পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন না থাকে তাহলে মাছ সহ অন্যান্য পানি বাঁচাতে পারা যাবে না। জল উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য এক লিটার পানিতে কমপক্ষে পাঁচ মিলিগ্রাম অক্সিজেন থাকা দরকার।

তাপমাত্রা

তাপমাত্রা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পানির মানদন্ড। পানি তাপমাত্রায় স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে একদিকে যেমন দ্রবীভূত অক্সিজেন কমে যায় অন্যদিকে জলস্পানের প্রজনন থেকে শুরু করে সব ধরনের শরীর বৃত্তির কাজে সমস্যা সৃষ্টি করে।

উপসংহার

উপরোক্ত বিষয় হতে আমরা এটুকু বুঝতে পারলাম আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পানির ভূমিকা এবং প্রয়োজনীয়তা। শুধুমাত্র আমাদের বেঁচে থাকার জন্য নয় প্রত্যেকটি জীবজন্তু ও পশু পাখি গাছপালা প্রগতি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বজায় রাখার জন্য পানির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। এছাড়াও পানির ধর্ম পানির মানদন্ড ও পানির কাজকর্ম কি এই সকল বিষয় থেকে আমরা অনেকটা জানতে পেরেছি। কোন সকল পানি আমরা গ্রহণ করতে পারব এবং কোন সকল পানি আমরা গ্রহণ করতে পারবো না জানা গেছে। তবে আমরা প্রাকৃতিক পরিবেশ বজায় রাখতে পানির সুষ্ঠু ব্যবহার করা জানা খুবই জরুরী।

No comments:

Post a Comment